মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার মহাকাশ রোভার ‘অপরচুনিটি’। ২০০৪ সালের ২৫ জানুয়ারি মঙ্গলে অবতরণ করে যানটি। পরের ১৪ বছর সেখানে অবস্থান করে নানা তথ্য সংগ্রহ ও তা পৃথিবীতে পাঠায়। এই অভিযানে মঙ্গলে পানির অস্তিত্বের প্রমাণ পান বিজ্ঞানীরা। এ থেকে ধারণা করা হয়, মঙ্গলে প্রাণের অস্তিত্ব ছিল। অতীতে কোনো একসময় বাসযোগ্য ছিল এই লাল গ্রহ।
মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার মহাকাশ রোভার ‘অপরচুনিটি’। ২০০৪ সালের ২৫ জানুয়ারি মঙ্গলে অবতরণ করে যানটি। পরের ১৪ বছর সেখানে অবস্থান করে নানা তথ্য সংগ্রহ ও তা পৃথিবীতে পাঠায়। এই অভিযানে মঙ্গলে পানির অস্তিত্বের প্রমাণ পান বিজ্ঞানীরা। এ থেকে ধারণা করা হয়, মঙ্গলে প্রাণের অস্তিত্ব ছিল। অতীতে কোনো একসময় বাসযোগ্য ছিল এই লাল গ্রহ।
মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার মহাকাশ রোভার ‘অপরচুনিটি’। ২০০৪ সালের ২৫ জানুয়ারি মঙ্গলে অবতরণ করে যানটি। পরের ১৪ বছর সেখানে অবস্থান করে নানা তথ্য সংগ্রহ ও তা পৃথিবীতে পাঠায়। এই অভিযানে মঙ্গলে পানির অস্তিত্বের প্রমাণ পান বিজ্ঞানীরা। এ থেকে ধারণা করা হয়, মঙ্গলে প্রাণের অস্তিত্ব ছিল। অতীতে কোনো একসময় বাসযোগ্য ছিল এই লাল গ্রহ।
মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার মহাকাশ রোভার ‘অপরচুনিটি’। ২০০৪ সালের ২৫ জানুয়ারি মঙ্গলে অবতরণ করে যানটি। পরের ১৪ বছর সেখানে অবস্থান করে নানা তথ্য সংগ্রহ ও তা পৃথিবীতে পাঠায়। এই অভিযানে মঙ্গলে পানির অস্তিত্বের প্রমাণ পান বিজ্ঞানীরা। এ থেকে ধারণা করা হয়, মঙ্গলে প্রাণের অস্তিত্ব ছিল। অতীতে কোনো একসময় বাসযোগ্য ছিল এই লাল গ্রহ।
মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার মহাকাশ রোভার ‘অপরচুনিটি’। ২০০৪ সালের ২৫ জানুয়ারি মঙ্গলে অবতরণ করে যানটি। পরের ১৪ বছর সেখানে অবস্থান করে নানা তথ্য সংগ্রহ ও তা পৃথিবীতে পাঠায়। এই অভিযানে মঙ্গলে পানির অস্তিত্বের প্রমাণ পান বিজ্ঞানীরা। এ থেকে ধারণা করা হয়, মঙ্গলে প্রাণের অস্তিত্ব ছিল। অতীতে কোনো একসময় বাসযোগ্য ছিল এই লাল গ্রহ।
মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার মহাকাশ রোভার ‘অপরচুনিটি’। ২০০৪ সালের ২৫ জানুয়ারি মঙ্গলে অবতরণ করে যানটি। পরের ১৪ বছর সেখানে অবস্থান করে নানা তথ্য সংগ্রহ ও তা পৃথিবীতে পাঠায়। এই অভিযানে মঙ্গলে পানির অস্তিত্বের প্রমাণ পান বিজ্ঞানীরা। এ থেকে ধারণা করা হয়, মঙ্গলে প্রাণের অস্তিত্ব ছিল। অতীতে কোনো একসময় বাসযোগ্য ছিল এই লাল গ্রহ।